পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) ও এসডিআই-এর যৌথ উদ্যোগে “টেকসই ক্ষুদ্র উদ্যোগ ও সহনশীল রূপান্তর (স্মার্ট)” প্রকল্পের আওতায় সন্দ্বীপে গবাদি পশু খাত উন্নয়ন বিষয়ক উদ্বোধনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কর্মশালার মূল বিষয় ছিল “উপ-খাত: গরু ও মহিষ” এবং উপ-প্রকল্প “পুনঃব্যবহারযোগ্য ও পরিবেশবান্ধব প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে দুগ্ধ খাতে সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জন”।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মং চিং নু মারমা। তিনি গবাদি পশু খাতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, সুষ্ঠু খামার ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশবান্ধব দুধ উৎপাদনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা স্মৃন্ময় ভৌমিক।কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন— সন্দ্বীপ উপজেলার সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. ফজলুল করিম, এসডিআই আঞ্চলিক পরিচালক কামাল হোসেন,উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শামসুল আলম, স্মার্ট প্রকল্প ব্যবস্থাপক (পিকেএসএফ) জাফর ইকবাল,সিনিয়র সহকারী পরিচালক (উন্নয়ন), এসডিআই আশরাফ হোসেন,টেকনিক্যাল অফিসার (এসডিআই) সাজ্জাদুল করিম
সভায়।
আরও উপস্থিত ছিলেন, সন্দ্বীপ উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম শিল্পী,বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি (সন্দ্বীপ) শাখার সাধারণ সম্পাদক এ কে ফজলুল করিম,বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (সন্দ্বীপ কেন্দ্র)ব্যবস্থাপক মোঃ শামসুদ্দিন, নিজেরা করি অঞ্চল প্রধান মতিয়ার রহমান, রহমতপুর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রেহেনা বেগম সন্দ্বীপ প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন, সহ-সভাপতি, সন্দ্বীপ প্রেস ক্লাব ইলিয়াস কামাল বাবু , জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা (সন্দ্বীপ শাখা) সভাপতি ইলিয়াছ সুমন,দৈনিক সমকাল প্রতিনিধি সাজিদ মোহন, এসডিআই সন্দ্বীপ সদর শাখা ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম,বাউরিয়া শাখা ব্যবস্থাপক,
ফসিউল আলম,এনাম নাহার শাখা ব্যবস্থাপক হামিদুল ইসলাম,মাইটভাঙ্গা শাখা ব্যবস্থাপক মঞ্জু আলম, আকবর হাট শাখা ব্যবস্থাপক শাহিনুল ইসলাম
বাতেন মার্কেট শাখা ব্যবস্থাপক সুব্রত কুমার বিশ্বাস, উড়িরচর শাখা ব্যবস্থাপক আজহার উদ্দিন,কমিউনিটি মবিলাইজার (এসডিআই) বাদল রায় স্বাধীন সন্দ্বীপ প্রেস ক্লাব সদস্য শামসুল আহসান খোকন প্রমুখ।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সন্দ্বীপে গবাদি পশুপালনে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, পরিবেশবান্ধব খামার গড়ে তোলা এবং স্থানীয় খামারিদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে।
কর্মশালায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, খামারি, সাংবাদিক, উন্নয়নকর্মী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।