চট্টগ্রাম 3:32 pm, Friday, 18 July 2025

সীতাকুণ্ডে ইউসুফ হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ঘোড়ামারা এলাকায় চাঞ্চল্যকর মীর মোহাম্মদ ইউসুফ হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবি করেছে নিহতের পরিবার। আজ সোমবার বেলা ১১টায় সীতাকুণ্ড পৌরসদরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে এ দাবি করেন ইউসুফের ভাই আব্দুর রহিম।

এসময় তিনি বলেন, গত ১৬ নভেম্বর সকালে আমাদের পৈত্রিক একটি জমির সীমানা বিরোধ দেখা দিলে আমার ভাই ইউসুফ সেখানে উপস্থিত হন। এ সময় প্রতিপক্ষের হেলাল, আলাউদ্দিন, মামুন ও সালাউদ্দিন মিলে আমার ভাইকে আঘাত করলে তিনি কাদামাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর কোনোভাবে আমার ভাই ইউসুফ মাথা তুললে তাকে আবারো কাদামাটিতে চেপে ধরা হয়। পরে সেখানে উপস্থিত লোকজন তাকে উদ্ধার করে ঘরে আনার পথেই তিনি মারা যান। এরপর একই দিন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আমার ভাইয়ের লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়।

আব্দুর রহিম বলেন, আমার ভাই নিহতের পরের দিন সীতাকুণ্ড মডেল থানায় হেলাল উদ্দিন সহ চারজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু মামলা দায়েরের ১৫ দিন পরও কোন আসামী গ্রেফতার করা না হওয়ায় আমরা শঙ্কিত। আমরা অবিলম্বে তদন্তপূর্বক ইউসুফ হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবি করছি। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন নিহত ইউসুফের ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন নাহার ও তার স্বজনরা।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

সীতাকুণ্ডে সওজের দখল হওয়া জায়গা উদ্ধারে অভিযান

সীতাকুণ্ডে ইউসুফ হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

Update Time : 06:14:43 pm, Monday, 2 December 2024

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ঘোড়ামারা এলাকায় চাঞ্চল্যকর মীর মোহাম্মদ ইউসুফ হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবি করেছে নিহতের পরিবার। আজ সোমবার বেলা ১১টায় সীতাকুণ্ড পৌরসদরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে এ দাবি করেন ইউসুফের ভাই আব্দুর রহিম।

এসময় তিনি বলেন, গত ১৬ নভেম্বর সকালে আমাদের পৈত্রিক একটি জমির সীমানা বিরোধ দেখা দিলে আমার ভাই ইউসুফ সেখানে উপস্থিত হন। এ সময় প্রতিপক্ষের হেলাল, আলাউদ্দিন, মামুন ও সালাউদ্দিন মিলে আমার ভাইকে আঘাত করলে তিনি কাদামাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর কোনোভাবে আমার ভাই ইউসুফ মাথা তুললে তাকে আবারো কাদামাটিতে চেপে ধরা হয়। পরে সেখানে উপস্থিত লোকজন তাকে উদ্ধার করে ঘরে আনার পথেই তিনি মারা যান। এরপর একই দিন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আমার ভাইয়ের লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়।

আব্দুর রহিম বলেন, আমার ভাই নিহতের পরের দিন সীতাকুণ্ড মডেল থানায় হেলাল উদ্দিন সহ চারজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। কিন্তু মামলা দায়েরের ১৫ দিন পরও কোন আসামী গ্রেফতার করা না হওয়ায় আমরা শঙ্কিত। আমরা অবিলম্বে তদন্তপূর্বক ইউসুফ হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবি করছি। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন নিহত ইউসুফের ভাইয়ের স্ত্রী কামরুন নাহার ও তার স্বজনরা।