চট্টগ্রাম 6:55 am, Saturday, 9 August 2025

সীতাকুণ্ডের দুই ইউনিয়নে জামায়াতের বিশাল কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাঁশবাডিয়া ও মুরাদপুর ইউনিয়নে জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর দুইটা থেকে চারটা পর্যন্ত বাঁশবাডিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ও বিকাল তিনটা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত মুরাদপুর ঈদগা মাঠে চলে এ দুই কর্মী সম্মেলন।

সম্মেলন দুটিতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি ও শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশে সৎ, যোগ্য ও আদর্শিক নাগরিক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারের আমল মানে লুটতরাজ, গুম, খুন, পাচার আর আয়নাঘরের ইতিহাস।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগ মেগা প্রকল্পের নাম করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের চাহিদা মত টাকা দিতে পারছে না। সেখানে তারল্য সংকট চরমে। তাহলে টাকাগুলো গেল কোথায়? মাত্র ৭-৮ জন আওয়ামী লীগ নেতার হাতে ছিল দেশের সিংহভাগ নগদ টাকা। দেশের বাহিরে অবৈধভাবে টাকা পাচার করে কানাডা, আমেরিকা, লন্ডন, সাইপ্রাসসহ ইউরোপের দেশগুলোতে শতশত ঘর বাড়ি, ব্যাবসা-বানিজ্য গড়ে তুলেছে তারা। দেশের আলেম সমাজকে হত্যা করেছে, তাদেরকে দেশ ছাড়া করেছে এই আওয়ামী লীগ।

আজ জাতি তোমাদেরকে তোমাদের তৈরি ট্রাইবুনালেই বিচার করবে। এসময় তিনি সমস্ত বৈষম্য দূর করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে জামায়াতের হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান।

বাঁশবাড়িয়া হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আলাউদ্দিন শিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক ও আইআইইউসি ট্রাষ্টি বোর্ডের সদস্য আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী৷

বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা লোকমান কাদেরীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি এস এম আশরাফ উদ্দীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন, জেলা শ্রমিক কল্যাণের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আবু তাহের, উপজেলা জামায়াতের আমীর মিজানুর রহমান, সেক্রেটারি রাশেদুজ্জামান, মজুমদার, উপজেলা জামায়াতের সহ-সেক্রাটারি মু. কুতুব উদ্দিন শিবলী, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সভাপতি সাজিদ চৌধুরী, জামায়াত নেতা আবু হাফস মুহাম্মদ নাক্কীব।

এদিকে মুরাদপুর ইউনিয়নের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আলাউদ্দিন শিকদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন, উত্তর জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাষ্টি বোর্ডের সদস্য আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী।

তার বক্তব্যে তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার নিরপরাধ মানুষকে আয়না ঘরে নিয়ে বছরের পর বছর বন্দী রেখে সীমাহীন জুলুম নির্যাতন করেছে। রাজনৈতিক হয়রানির উদ্দেশ্যে নিরপরাধ হাজার মানুষকে কারাগারে বন্দি রেখেছে। স্বৈরাচার হাসিনার আমলে কোন আলেম তার হক কথা বলতে পারেননি, কোন হুজুর তার সঠিক নসীয়ত দিতে পারেননি। কোন শিক্ষক তার সুশিক্ষা দিতে পারেননি। কোন মানুষ সত্য কথা বলতে পারেননি। কোন ইমাম সাহেব তার সঠিক খুতবা দিতে পারেননি। কোন মুসলমান তার আদর্শের কথা পর্যন্ত বলতে পারেননি। কারণ তারা ছিল এক ফ্যাসিস্ট সরকার।

এ সময় আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী আরো বলেন, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার এ দেশের মানুষের জন্য এক গজব নিয়ে এসেছিল। তারা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে গ্রামের গ্রাম পুলিশ পর্যন্ত দলীয়করণ করেছে। এই আওয়ামী লীগ রন্ধে রন্ধে স্বজন প্রীতি করেছে। শুধু তাই নয় তারা শোষণ করেছে, নির্যাতন করেছে, হামলা করেছে, মামলা করেছে, জেলে দিয়েছে, সীমাহীন অত্যাচার করেছে। আমরা আজও তাদের সেই আয়না ঘরের কথা ভুলতে পারিনি।

জেলা জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, আমরা দেখতে পেয়েছি তারা আয়নাঘরের নাম দিয়ে নিরপরাধ, সাধারণ মানুষকে বছরের পর বছর জুলুম করেছে। হাসিনার চুল পরিমাণ সমালোচনা করলেও তাকে ১০ বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। ফেসবুক স্ট্যাটাসকে ঘিরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিশোরকে। স্বৈরাচারের এমন কোন নমুনা নাই যা হাসিনা করেনি। ফ্যাসিস্টের রক্তচক্ষু কোন প্রতিবাদী মানুষকেই ছাড়েনি।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ উন্নয়নের নাম দিয়ে সমস্ত ব্যাংকগুলোকে লুটপাট করেছে। দেশের অর্থনীতিকে তারা পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। যুব ও ছাত্র সমাজকে শিক্ষার নামে তাদের আব্বাজান আর আম্মাজানের কাহিনীর শিক্ষা দিয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থার নামে তারা আলু ভর্তা আর ডিম ভাজি বানানো শিখিয়েছে।

চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড আসন থেকে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত এই সংসদ সদস্য প্রার্থী আরো বলেন, স্বৈরাচার হাসিনা বলেছিল, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ করা হলো। আল্লাহর অশেষ রহমতে ছাত্র জনতা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ও তার গণ বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করেছে। এসময় তিনি ঘরে ঘরে জামায়াতে ইসলামীর দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান নেতা কর্মীদের

মুরাদপুর ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মোঃ শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মিজানুর রহমান, উত্তর জেলা শিবিরের সভাপতি সাজিদ চৌধুরী, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা মহিউদ্দিন, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এডভোকেট আশ্রাফুর রহমান, মু. কুতুব উদ্দিন শিবলী। সম্মেলন দুটিতে জামায়াতে ইসলামীর কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

“নবদিগন্ত মিরসরাই”র কার্যকরী কমিটি গঠিত

সীতাকুণ্ডের দুই ইউনিয়নে জামায়াতের বিশাল কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

Update Time : 12:42:17 pm, Saturday, 19 October 2024

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাঁশবাডিয়া ও মুরাদপুর ইউনিয়নে জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর দুইটা থেকে চারটা পর্যন্ত বাঁশবাডিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ও বিকাল তিনটা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত মুরাদপুর ঈদগা মাঠে চলে এ দুই কর্মী সম্মেলন।

সম্মেলন দুটিতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি ও শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশে সৎ, যোগ্য ও আদর্শিক নাগরিক তৈরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারের আমল মানে লুটতরাজ, গুম, খুন, পাচার আর আয়নাঘরের ইতিহাস।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগ মেগা প্রকল্পের নাম করে সীমাহীন দুর্নীতি করেছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের চাহিদা মত টাকা দিতে পারছে না। সেখানে তারল্য সংকট চরমে। তাহলে টাকাগুলো গেল কোথায়? মাত্র ৭-৮ জন আওয়ামী লীগ নেতার হাতে ছিল দেশের সিংহভাগ নগদ টাকা। দেশের বাহিরে অবৈধভাবে টাকা পাচার করে কানাডা, আমেরিকা, লন্ডন, সাইপ্রাসসহ ইউরোপের দেশগুলোতে শতশত ঘর বাড়ি, ব্যাবসা-বানিজ্য গড়ে তুলেছে তারা। দেশের আলেম সমাজকে হত্যা করেছে, তাদেরকে দেশ ছাড়া করেছে এই আওয়ামী লীগ।

আজ জাতি তোমাদেরকে তোমাদের তৈরি ট্রাইবুনালেই বিচার করবে। এসময় তিনি সমস্ত বৈষম্য দূর করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে জামায়াতের হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান।

বাঁশবাড়িয়া হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আলাউদ্দিন শিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক ও আইআইইউসি ট্রাষ্টি বোর্ডের সদস্য আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী৷

বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা লোকমান কাদেরীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি এস এম আশরাফ উদ্দীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন, জেলা শ্রমিক কল্যাণের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আবু তাহের, উপজেলা জামায়াতের আমীর মিজানুর রহমান, সেক্রেটারি রাশেদুজ্জামান, মজুমদার, উপজেলা জামায়াতের সহ-সেক্রাটারি মু. কুতুব উদ্দিন শিবলী, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সভাপতি সাজিদ চৌধুরী, জামায়াত নেতা আবু হাফস মুহাম্মদ নাক্কীব।

এদিকে মুরাদপুর ইউনিয়নের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মদ শাহজাহান। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আলাউদ্দিন শিকদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন, উত্তর জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাষ্টি বোর্ডের সদস্য আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী।

তার বক্তব্যে তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার নিরপরাধ মানুষকে আয়না ঘরে নিয়ে বছরের পর বছর বন্দী রেখে সীমাহীন জুলুম নির্যাতন করেছে। রাজনৈতিক হয়রানির উদ্দেশ্যে নিরপরাধ হাজার মানুষকে কারাগারে বন্দি রেখেছে। স্বৈরাচার হাসিনার আমলে কোন আলেম তার হক কথা বলতে পারেননি, কোন হুজুর তার সঠিক নসীয়ত দিতে পারেননি। কোন শিক্ষক তার সুশিক্ষা দিতে পারেননি। কোন মানুষ সত্য কথা বলতে পারেননি। কোন ইমাম সাহেব তার সঠিক খুতবা দিতে পারেননি। কোন মুসলমান তার আদর্শের কথা পর্যন্ত বলতে পারেননি। কারণ তারা ছিল এক ফ্যাসিস্ট সরকার।

এ সময় আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী আরো বলেন, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার এ দেশের মানুষের জন্য এক গজব নিয়ে এসেছিল। তারা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে গ্রামের গ্রাম পুলিশ পর্যন্ত দলীয়করণ করেছে। এই আওয়ামী লীগ রন্ধে রন্ধে স্বজন প্রীতি করেছে। শুধু তাই নয় তারা শোষণ করেছে, নির্যাতন করেছে, হামলা করেছে, মামলা করেছে, জেলে দিয়েছে, সীমাহীন অত্যাচার করেছে। আমরা আজও তাদের সেই আয়না ঘরের কথা ভুলতে পারিনি।

জেলা জামায়াতের এই নেতা আরও বলেন, আমরা দেখতে পেয়েছি তারা আয়নাঘরের নাম দিয়ে নিরপরাধ, সাধারণ মানুষকে বছরের পর বছর জুলুম করেছে। হাসিনার চুল পরিমাণ সমালোচনা করলেও তাকে ১০ বছরের সাজা দেয়া হয়েছে। ফেসবুক স্ট্যাটাসকে ঘিরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিশোরকে। স্বৈরাচারের এমন কোন নমুনা নাই যা হাসিনা করেনি। ফ্যাসিস্টের রক্তচক্ষু কোন প্রতিবাদী মানুষকেই ছাড়েনি।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ উন্নয়নের নাম দিয়ে সমস্ত ব্যাংকগুলোকে লুটপাট করেছে। দেশের অর্থনীতিকে তারা পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। যুব ও ছাত্র সমাজকে শিক্ষার নামে তাদের আব্বাজান আর আম্মাজানের কাহিনীর শিক্ষা দিয়েছে। শিক্ষা ব্যবস্থার নামে তারা আলু ভর্তা আর ডিম ভাজি বানানো শিখিয়েছে।

চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড আসন থেকে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত এই সংসদ সদস্য প্রার্থী আরো বলেন, স্বৈরাচার হাসিনা বলেছিল, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ করা হলো। আল্লাহর অশেষ রহমতে ছাত্র জনতা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ও তার গণ বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করেছে। এসময় তিনি ঘরে ঘরে জামায়াতে ইসলামীর দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান নেতা কর্মীদের

মুরাদপুর ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মোঃ শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মিজানুর রহমান, উত্তর জেলা শিবিরের সভাপতি সাজিদ চৌধুরী, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা মহিউদ্দিন, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এডভোকেট আশ্রাফুর রহমান, মু. কুতুব উদ্দিন শিবলী। সম্মেলন দুটিতে জামায়াতে ইসলামীর কয়েক হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।