“দক্ষ যুব গড়বে দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ” এই স্লোগানে জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ বিতরণ অনুষ্ঠান উদযাপিত হয়।

১ নভেম্বর, ২০২৪ সীতাকুণ্ড উপজেলা মিলনায়তনে জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর এড মো.সরোয়ার হোসাইন লাভলু।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জনাব প্রভাষক মুহাম্মদ নাজিমুজ্জামান রাশেদ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা কে. এম. রফিকুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সীতাকুণ্ড উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মামুন, বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুব উন্নয়নের মোঃ তাজাম্মল হোসেন, আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বেগম।

আরো উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নীল যুব ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সোহেল হোসেন, উপস্থিত ছিলেন গরিবের বন্ধু ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবু তাহের, মানবিক না ডালিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আবু জাফর, সীতাকুণ্ড ব্লাড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সহ-সভাপতি নুর খান, উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড যুবক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোঃ ওমর ফারুক ও সভাপতি ইলিয়াস হোসেন ইকবাল, উপস্থিত ছিলেন আদর্শ ছাত্র ও যুব সমাজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সরোয়ার উদ্দিন নীরব ও সভাপতি সাইমন হোসেন সহ সীতাকুণ্ড যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধনকৃত যুব সংগঠন ও সংগঠনের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জনাব কে এম রফিকুল ইসলাম দিশারী যুব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে এই কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানান, তিনি বলেন শুধু বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ বিতরণ মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে বৃক্ষ সংরক্ষণের জন্য সকলকে আহবান। পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষ রোপন ও সংরক্ষণের কোন বিকল্প নেই।

দিশারী দোয়া ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান বলেন আমরা প্রতিবছর বৃক্ষ রোপণ ও বিতরণের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি তার ধারাবাহিকতায় এ বছরও আমরা বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার কারিগর ২০২৪ সালের বীর শহীদদের স্মরণে চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ২৪,০০০ বৃক্ষ বিতরণ করছি। সীতাকুন্ড উপজেলার সকল সংগঠন ও সংগঠককে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে সীতাকুণ্ডকে একটি বৈষম্যহীন উপজেলায় রূপান্তরিত করার জন্য সকলকে আহবান করেন। উপস্থিত সকলের সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে অনুষ্ঠান সমাপ্তি সমাপ্তি ঘোষণা করেন।